এই শীতে ত্বকের যত্ন ।
আজকে আমরা কথা বলবো । শীতকালীন ত্বকের যত্ন নিয়ে। শীতকালে আমাদের ওয়েদারে হিউমিডিটিটা কমে যায়। আর্দ্রতাটা কমে যায়, সুতরাং তা অনেক শুষ্ক রুক্ষ হয়ে যায় । এক্ষেত্রে আমাদেরকে দেখা যায় যে আমাদের বেশ কিছু নর্মালি ত্বক শুষ্ক হয়েই যাচ্ছে । এছাড়া আমাদের বেশ কিছু স্কিন ডিজিজ আছে । যেমন এক টুপিক ডার্মা টাইটিস আ তারপরে সরিয়াসিস জেরোসিস ।
- শীতে কোন ক্রিম মাখা উচিত?
- কিভাবে ত্বকের যত্ন নিতে হবে?
- শীতে ত্বক সাদা করার উপায়?
- শীতে ত্বকের ধরন বুঝবেন কিভাবে?
এই ধরনের প্রব্লেম গুলো অনেক বেড়ে যায় এবং দেখা যায় যে অনেক হাত পায়ের তালু ফাটা হাতে পায়ের চামড়া ওঠা তারপরে পায়ের গোড়ালি ফাটা ইত্যাদির প্রবলেম গুলো অনেক বেশি দেখা দেয় এই শুষ্ক আবহাওয়ার জন্য. তো এই ক্ষেত্রে আমাদের করনীয় কি? করণীয় হচ্ছে আমরা অনেকেই দেখা যায় শীতকালে গরম পানিতে অনেকক্ষণ ধরে গোসল করতে অনেক আরাম বোধ করি এবং অনেকে অনেক সময় নিয়ে আরাম গোসল করছি. এই কাজটা একেবারেই করা যাবে না । আমরা গরম পানিতে গোসল করতে পারবো না ।.হালকা কুসুম গরম পানিতে গোসল করা যাবে।
খুব অল্প সময়ে খুব ঝটপট করে গোসলটা শেষ করে ফেলতে হবে । পাঁচ মিনিটের মধ্যে গোসল শেষ করে ফেলতে হবে এবং সাবানের ক্ষেত্রে দেখা যায় যে প্রতিদিন অবশ্যই সাবান ব্যবহার করা উচিত না । সপ্তাহে দুই দিনে সীমিত রাখতে পারলে ভালো এবং ভাজ যুক্ত স্থান গুলোতে বগলে বা কুঁচকিতে বা আমাদের উম ভাজ যুক্ত যে স্থান গুলো এখানে শুধুমাত্র সাবানের ব্যবহারটা সীমিত রাখতে পারলে ভালো হয়।
হ্যাঁ. গোসলের পর পরই চাপ চাপ করে একটু মুছে এই ড্যাম্প অবস্থাতে আমরা একটা ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে ফেলবো। ভলিবল, নারকেল তেল ইত্যাদি যেকোনো একটা মাস্টারাইজার ব্যবহার করবো আর সাবান চয়েসের ব্যাপারে বা বডি ওয়াশের ব্যাপারে অবশ্যই আমরা যত যথা সম্ভব কম খার যুক্ত. লো পিএইচ যুক্ত. যে সাবানগুলো ভিসারিন যুক্ত. এই সাবানগুলো ব্যবহার করতে পারলে ভালো হয়। প্রচুর পানি পান করতে হবে. এবং প্রতিদিন কমপক্ষে ছয় থেকে আট গ্লাস পানি তো অবশ্যই পান করতে হবে। আরেকটু বেশি হলে ভালো। উলের কাপড় গুলোকে একটু অ্যাভোয়েড করতে হবে। আমরা একটু শুটিং কাপড় বা সুতি মোটা কাপড় পড়তে পারলে ভালো হয়। দেখা যায় যে তাহলে অনেকগুলো disease কে. প্রতিরোধ করতে পারি। বেড়ে যাওয়াটা কি আর শীতকালে যেহেতু একটু পিক ডাউন রেটিস বা সোরিয়াসিসটা অনেক বেড়ে যাচ্ছে ।
আমরা এটাকে অনেক বেশ খানিকটা প্রতিরোধ করতে পারি । এরপরেও যদি দেখা যায় যে আমাদের কাজ হচ্ছে না। আমরা মাস্টাররাইজার দিয়ে কন্ট্রোল হচ্ছে না। সেক্ষেত্রে আমরা স্কিনে অনেকের এরপরও চুলকানি থাকে. লালচের রেশ দেখা যায়. দানা দেখা দেয়. বা ডিজিজটা আরো এগ্রাভেট করে একটু বেড়ে যাচ্ছে। সেক্ষেত্রে আমরা তখন অবশ্যই একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে দেখা যায় তিনি অনেক সময় স্টেরয়েড জাতীয় ক্রিম ক্যাসিনোর ইনহে ল্যাকটিকে সিড, ইউরিয়া, এসিড. এরকম বেশ কিছু অপশন আছে. এটা অবস্থা বুঝে. এতে একজন চিকিৎসক এন্ড ডার্মাটোলজিস্ট. তিনি তাঁর পেশেন্টের সার্বিক অবস্থা বিবেচনায়. এই ধরনের ক্রিম সাজেস্ট করবেন।
মার্চারেজের ব্যবহারের ব্যাপারে পরামর্শ দিয়ে থাকবেন. এক্ষেত্রে আসলে তখন আসলে একজন পরামর্শ নিয়ে খেলাই ভালো হবে. ধন্যবাদ.
শীতকালে ত্বকের যত্ন,শীতে ত্বকের যত্ন,ত্বকের যত্ন,শুষ্ক ত্বকের যত্ন,শীতে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া উপায়,শীতে ত্বকের যত্ন ছেলেদের,খসখসে ত্বকের যত্ন,শীতে ছেলেদের ত্বকের যত্ন,শীতে শুষ্ক ত্বকের যত্ন,শীতকালে ত্বকের যত্নে মধু,শীতকালে শুষ্ক ত্বকের যত্ন,শীতকালে ত্বকের যত্ন ফেসপ্যাক 4,শীতকালে ছেলেদের ত্বকের যত্ন,শীতকালে ত্বকের যত্ন নেওয়ার উপায়,কিভাবে শীতকালে ত্বকের যত্ন নেবেন,শীতকালে ত্বকের যত্ন কিভাবে নেবেন,শীতকালে ত্বকের যত্ন ও ত্বককে কীভাবে রক্ষা করবেন?