ইহুদীরা কেন মুসলিমদের শত্রু অমুসলিমের?
বললেন যে আমি বক্তব্য উদ্ধৃতি দিয়েছি. কোরানের বলা হয়েছে. যে মুসলিমদের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে ইহুদি এবং মূর্তিপূজারীরা. আর সবচেয়ে কাছের হচ্ছে খ্রিস্টানরা. তাই বললেন এটা কি শত্রুতা বাড়াবে না? যখন বলা হচ্ছে ইহুদি আর মুসলিম যুদ্ধ করবে. কোরান বলেননি যে ইহুদি এবং মুসলিমদের যুদ্ধ করতে হবে. কোরান বলছে মুসলিমদের বিশ্বাসীদের সব হচ্ছে বড় শত্রু হচ্ছে ইহুদিরা. এটা বলেনি. যে মুসলিমদের যুদ্ধ হবে ইহুদীদের সাথে. এর মানে এটা না. তবে বলা হয়েছে ইহুদিরা সামগ্রিকভাবে মুসলিমদের বিরোধিতা করবে. লেকচার আমি বলেছি অনেক ইহুদি ইসলাম গ্রহণ করেছে? অনেক ইহুদি মুসলিমদের সম্মান করে.
তবে সামগ্রিকভাবে দেখলে ঈদের খ্রিস্টানকে সামগ্রিকভাবে দেখলে ইহুদির চেয়ে খ্রিস্টান কাছের. সামগ্রিক হবে. এটা একটা বিষয়.
ইহুদীরা কেন মুসলিমদের শত্রু অমুসলিমের? |
এর মানে এই না যে বিষয়টা লুকানো হচ্ছে. কোরান আরো বলছে যে সামগ্রিকভাবে তারা বড় শত্রু. তাই এটা একটা ফলসিফিকেশন টেস্ট. এখন যদি আপনি কোরানকে ভুল প্রমাণ করতে চান. যদি ইহুদিরা সবাই এক হয়ে যায়. আর ঠিক করে. চলো কোরানকে ভুল প্রমান করতে. কমপক্ষে তিন চার বছর. আমরা থাকবো. চলো প্যালেস্টাইনে যুদ্ধ বন্ধ করি. আর আপনি কি জানেন? হিটলার ইহুদীদের বের করে দিয়েছিল. হিটলার, ষাট লক্ষ ইহুদীকে হত্যা করেছে. জার্মানি থেকে তাদের বের করে দিয়েছে. কিছুদিন পর নিজেদের ঘর ছাড়তে হলো.
চিন্তা করেন. কেউ কোন ভ্রমণকারীকে আশ্রয় দিল. সেই ভ্রমণকারী তাকেই বাড়ি থেকে বের করে দিচ্ছে. আর সে চিৎকার করছে আমার বাড়ি নিয়ে যাচ্ছে. সে তখন বলছে সন্ত্রাসী. তাই আমার করতে হবে. চলুন একত্রে মিলে সমস্যার সমাধান করি. সমস্যাটা কি? এখন আমেরিকাকে নিয়ন্ত্রণ করা ইহুদিরা. হোক সেটা ব্যাঙ্ক অথবা টাকা অথবা ক্ষমতা.
আমেরিকার জরিপ অনুযায়ী স্টার অফ ডেভিডে না গিয়ে কেউ কখনো আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হতে পারে না. যদিও তাঁরা সংখ্যালঘু পাঁচ পার্সেন্টেরও কম. আমেরিকাতে. তবে তাঁরা অর্থনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করছে আমেরিকার. ঠিক? যে তাদের নিয়ন্ত্রণ, America, তাদের বলেন, চলেন, প্যালেস্টাইন সমস্যার সমাধান করি. আমেরিকার সমস্যার সমাধান করি. চিরদিনের জন্য নয়. কয়েক বৎসরের জন্য.
চার পাঁচ বছরের জন্য এই সমাধানটা হবে. তাই আমরা বলছি না, মুসলিমরা ইহুদিদের সাথে যুদ্ধ করবে. আসলে কোরান বলছে এমনকি তোমার শত্রুও যদি শান্তি চায়. অনেক জায়গায় আছে. এমনকি যদি তারা যুদ্ধ করতেও আসে. এটা আছে কোরান ফলে. যদি যুদ্ধের মাঠেও তারা শান্তি চায়, শান্তি দাও. তাই কোরান সবসময় শান্তি চাই.
শেষ করেছি. আর ইনশাল্লাহ যদি রাজি থাকেন আপনার সাথে দেখা করবো. আর তবে এখন আমি একটা প্রশ্ন করতে চাই. আর ইহুদীদের ব্যাপারে আ আ হতে যদি আমার ভুল না হয় আপনি বললেন আ যে এটা কোরানে আছে যে ইহুদী আর মূর্তিপূজারীরা হলো বড়ো আ শক্তিশালী শত্রু বিশ্বাসী বিশ্বাসী দের মুসলিম বিশ্বাসীদের মুসলিমদের আমি জানতে চাই কিভাবে এই আয়াত থাকা সত্ত্বেও শান্তি আসতে পারে মানব জাতির মাঝে যখন ইজরাইল আর প্যালেস্টাইনের মাঝে সমস্যা কিভাবে আ কিছু মুসলিম আর কিছু ইহুদী পারে না ভুল বোঝা হয়েছে. এই আয়াতের কারণ আ এটা প্ররোচিত করতে পারে. কিছু মানুষকে আ ভুল ব্যাখ্যা যদি এটা কাব্যিক হয়. তবু ইহুদী আর মুসলিমকে শত্রু হতে হবে.
ভাই খুব সুন্দর প্রশ্ন করলেন. বললেন যে আমি বক্তব্য উদ্ধৃতি দিয়েছি. কোরানের বলা হয়েছে. যে মুসলিমদের সবচেয়ে বড় শত্রু হচ্ছে ইহুদি এবং মূর্তিপূজারীরা. আর সবচেয়ে কাছের হচ্ছে খ্রিস্টানরা. তাই বললেন এটা কি শত্রুতা বাড়াবে না? যখন বলা হচ্ছে ইহুদি আর মুসলিম যুদ্ধ করবে. কোরান বলেননি যে ইহুদি এবং মুসলিমদের যুদ্ধ করতে হবে. কোরান বলছে মুসলিমদের বিশ্বাসীদের সব হচ্ছে বড় শত্রু হচ্ছে ইহুদিরা. এটা বলেনি. যে মুসলিমদের যুদ্ধ হবে ইহুদীদের সাথে. এর মানে এটা না. তবে বলা হয়েছে ইহুদিরা সামগ্রিকভাবে মুসলিমদের বিরোধিতা করবে. লেকচার আমি বলেছি অনেক ইহুদি ইসলাম গ্রহণ করেছে? অনেক ইহুদি মুসলিমদের সম্মান করে.
তবে সামগ্রিকভাবে. সামগ্রিকভাবে দেখলে ঈদের খ্রিস্টানকে সামগ্রিকভাবে দেখলে ইহুদির চেয়ে খ্রিস্টান কাছের. সামগ্রিক হবে. এটা একটা বিষয়. যেমন ধরেন কোরান বলছে যে ইহুদীরা চালাকও. এটাও একটা কারণ. চালাক হলে চালাক. এর মানে এই না যে বিষয়টা লুকানো হচ্ছে. কোরান আরো বলছে যে সামগ্রিকভাবে তারা বড় শত্রু. তাই এটা একটা ফলসিফিকেশন টেস্ট. এখন যদি আপনি কোরানকে ভুল প্রমাণ করতে চান. যদি ইহুদিরা সবাই এক হয়ে যায়. আর ঠিক করে. চলো কোরানকে ভুল প্রমান করতে. কমপক্ষে তিন চার বছর. আমরা থাকবো. চলো প্যালেস্টাইনে যুদ্ধ বন্ধ করি. আর আপনি কি জানেন? হিটলার ইহুদীদের বের করে দিয়েছিল. হিটলার, ষাট লক্ষ ইহুদীকে হত্যা করেছে. জার্মানি থেকে তাদের বের করে দিয়েছে. আরবরা, ফিলিস্তিনিরা তাদের বলল স্বাগতম. সুস্বাগতম.
কিছুদিন পর নিজেদের ঘর ছাড়তে হলো. চিন্তা করেন. কেউ কোন ভ্রমণকারীকে আশ্রয় দিল. সেই ভ্রমণকারী তাকেই বাড়ি থেকে বের করে দিচ্ছে. আর সে চিৎকার করছে আমার বাড়ি নিয়ে যাচ্ছে. সে তখন বলছে সন্ত্রাসী. তাই আমার করতে হবে. চলুন একত্রে মিলে সমস্যার সমাধান করি. সমস্যাটা কি? এখন আমেরিকাকে নিয়ন্ত্রণ করা ইহুদিরা. হোক সেটা ব্যাঙ্ক অথবা টাকা অথবা ক্ষমতা.
আমেরিকার জরিপ অনুযায়ী স্টার অফ ডেভিডে না গিয়ে কেউ কখনো আমেরিকার প্রেসিডেন্ট হতে পারে না. যদিও তাঁরা সংখ্যালঘু পাঁচ পার্সেন্টেরও কম. আমেরিকাতে. তবে তাঁরা অর্থনীতিকে নিয়ন্ত্রণ করছে আমেরিকার. ঠিক? যে তাদের নিয়ন্ত্রণ, America, তাদের বলেন, চলেন, প্যালেস্টাইন সমস্যার সমাধান করি. আমেরিকার সমস্যার সমাধান করি. চিরদিনের জন্য নয়. কয়েক বৎসরের জন্য.
চার পাঁচ বছরের জন্য এই সমাধানটা হবে. তাই আমরা বলছি না, মুসলিমরা ইহুদিদের সাথে যুদ্ধ করবে. আসলে কোরান বলছে এমনকি তোমার শত্রুও যদি শান্তি চায়. অনেক জায়গায় আছে. এমনকি যদি তারা যুদ্ধ করতেও আসে. এটা আছে কোরান ফলে. যদি যুদ্ধের মাঠেও তারা শান্তি চায়, শান্তি দাও.তাই কোরান সবসময় শান্তি চাই.
সব সময় শান্তির কথা বলে. তবে কেউ যদি শান্তি না চায় তখন আমরা কি করতে পারি? ইসলাম হল শান্তির ধর্ম. এটা শান্তি চাই. আবার সমস্যার কথা বলে দিয়েছে.
তার মানে আমাদেরকে ইহুদি থেকে সতর্ক হতে হবে. তাদের সাথে যুদ্ধ করতে হবে এমন না. যদি তারা আসে এবং যুদ্ধ করে. সেটা ভিন্ন বিষয়. চিন্তা করেন কি হচ্ছে ফিলিস্তি নিতে বা অন্যান্য জায়গায়. তাই ভাই যদি শান্তি চান, আপনাকে কোরানের নির্দেশ মানতে হবে. এবং শত্রুতার পরিবর্তে মিলেমিশে থাকতে হবে.