জান্নাতে কি করবে শিশুরা | জান্নাতি শিশু |
আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহি ও বারাকাতুহু.,মুশরিক তার সিরিকের কারণে এবং কাফির তার কুফুরের কারণে জাহান্নামে যাবে. আর মুমিন তার ইমানের কারণে যাবে জান্নাতে. কিন্তু যাদের কুফুরী ও ইমান নেই. তাদের অবস্থা কি হবে? যেমন শিশু, পাগল, ও এমন মানুষ যার কাছে ইসলামের দাওয়াত আদৌ পৌছেনি ।. পরকালে তার অবস্থা কি হবে? মুমিনদের শিশু জান্নাতি পিতা মাতার সাথে জান্নাতে যাবে. মহান আল্লাহ বলেন যারা বিশ্বাস করে ও তাদের সন্তান সন্ততি বিশ্বাসে তাদের অনুগামী হয় তাদের সাথে মিলিত করবো ।. তাদের সন্তান সন্ততিকে এবং তাদের কর্মফল আমরা কিছু মাত্র হ্রাস করবো না প্রত্যেক ব্যক্তি নিজ গৃহের জন্য দায়বদ্ধ মোমিনদের মৃত শিশুরা শুধু জান্নাতে যাবে তাই নয় বরং তাদের পিতা মাতা জাহান্নামে যাওয়ার হকদার হলে মহান আল্লাহর কাছে সুপারিশ করে তাদেরকে জান্নাতে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করবে. ।.
যে মুসলিম ব্যক্তির তিনটি অপ্রাপ্ত বয়স্ক সন্তান মারা যায়. আল্লাহ তাকে সিওর রহমতে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন. ।. নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরো বলেন সেই সততার শপথ যার হাতে আমার প্রাণ. গর্ভচত, মৃত শিশু, তার নাভির নারী ধরে. নিজের মাতাকে, জান্নাতের দিকে টেনে নিয়ে যাবে. যদিও মা তার গর্ভপাত হওয়ার সময়ের আশা রাখে.
- অন্য এক বর্ণনা এসেছে.
ছোট শিশুরা জান্নাতের প্রজাপতিতুল্য. তাদের মাঝে কেউ তার পিতার সাথে মিলিত হবে. অথবা তিনি বলেছেন পিতা মাতার দুজনের সাথে মিলিত হবে. ।.
অতঃপর সে তার পরিধানের কাপড় অথবা বলেছেন. হাত ধরবে যেমনটি আমি তোমার কাপড়ের আঁচল ধরছি. এরপর আর তারা তাদের ছাড়বে না. কিংবা মহান আল্লাহ বলেছেন. ধরে থাকা শেষ হবে না. যতক্ষণ না আল্লাহ তার পিতা মাতাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন ।. তিনি আরো বলেন তিনটি শিশু মারা যাবে সে মহিলার জন্য ওই শিশুরা জাহান্নাম থেকে পর্দা স্বরূপ হবে ।.এক মহিলা বলল আর দুটি মারা গেলে তিনি বললেন দুটি মারা গেলেও তারা তার মায়ের জন্যও জাহান্নাম থেকে পর্দা হবে. ।.
ব্লগটি তে যে সব বিষয় আলোচনা করা হবে তা হলো :
- জান্নাতে কি করবে শিশুরা | জান্নাতি শিশু |
- শিশুরা জান্নাতের প্রজাপতি,
- গর্ভে সন্তান মারা গেলে ইসলাম কি বলে,
- প্রথম সন্তান মারা গেলে,
- নাবালেগ সন্তান মারা গেলে,
- সন্তানের মৃত্যু নিয়ে স্ট্যাটাস,
- জান্নাতে কাদের সংখ্যা বেশি হবে,
- জান্নাতের সরদার কে হবেন,
- দুনিয়ার জান্নাত,
- ৮টি জান্নাতের নাম কি কি,
- ৮ টি জান্নাতের নাম অর্থসহ,
- সর্বশ্রেষ্ঠ জান্নাতের নাম কি,
- জান্নাত নামের তালিকা,
- জান্নাতের হুরদের নাম,
- জান্নাতের সুগন্ধির নাম,
- জান্নাত কয়টি ও কি কি,
- জান্নাতের খাবার,
প্রসঙ্গত উল্লেখ্য যে অপরের জন্য জাহান্নামের পর্দা হবে সে কি জাহান্নামে যাবে? বরং উভয়ই জান্নাতে যাবে. আর এ কথাই স্পষ্টভাবে একাধিক হাদিসে এসেছে. যে মোমিনদের শিশু সন্তানরা জান্নাতে যাবে. এই শিশুরা পিতা মাতার জন্য জান্নাতে পূর্ব প্রেরিত ব্যবস্থাপকের মতো হবে. তারা ইব্রাহিম ইসলামের তত্ত্বাবধানে জান্নাতে বাস করবে. যেমন বলেন মুসলমানদের সন্তান সন্ততি জান্নাতে থাকবে. ইব্রাহিম সালাম তাদের তত্ত্বাবধান করবেন.
অন্যত্র তিনি বলেন মুমিনদের শিশুরা জান্নাতে একটি পাহাড়ে থাকবে. তাদের তত্ত্বাবধান করবেন ইব্রাহিম ও সারা.
কেয়ামতের দিন তাদেরকে তাদের পিতা মাতার নিকটে ফিরিয়ে দেওয়া হবে. তবে নির্দিষ্টভাবে কোন শিশুকে জান্নাতে বলে আখ্যায়িত করা যাবে না. যেমন জান্নাতের কাজ নির্দিষ্ট করে কোনো মুসলিমকে জান্নাতি বলে অভিহিত করা যায় না. কাফেরদের শিশু সন্তান প্রকৃত ইসলাম সম্পর্কে অনবহিত ব্যক্তি এবং পাগলদেরকে কেয়ামতের আল্লাহর আনুগত্যের উপর এক পরীক্ষা নেওয়া হবে. তাতে উত্তীর্ণ হলে জান্নাতে অন্যথা জাহান্নামে হবে.
কাফির ও মুশরিকদের মৃত শিশু সন্তানের পরিণতি সম্পর্কে বিভিন্ন হাদিস বর্ণিত হয়েছে. যেমন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে জিজ্ঞেস করা হলো, জান্নাতি কে? তিনি বললেন জান্নাতে যাবেন. শিশুরা জান্নাতে যাবে. এবং জীবন্ত পতিত সন্তান জান্নাতে যাবে. অন্য বর্ণনা এসেছে. আমি কি তোমাদেরকে জান্নাতবাসী লোকদের সম্পর্কে খবর দেব না. নবী সিদ্দিক শহীদ ও শিশুরা জান্নাতে অন্য একটি হাদিসে এসেছে. রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞেস করা হল. মুশরিকদের সন্তান সম্পর্কে. তিনি বলেন আল্লাহ যখন তাদেরকে সৃষ্টি করেছেন. তখন তিনি অধিক জানেন. তার সাথে কি করবে? অন্য বর্ণনা এসেছে. নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে মুশরিকদের সন্তানদের সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হল. তিনি বললেন, আল্লাহ জানেন সাথে কি করবে? অপর এক বর্ণনা এসেছে. তিনি বলেন মুশরিকদের মৃত শিশুরা জান্নাতবাসীর খাদিম হবে.
সেই সেবকরা অতীব সুন্দর হবে. তাদের সম্পর্কে আল্লাহ বলেন.
চির কিশোররা তাদের কাছে সেবার জন্য ঘোরাঘুরি করবে. তুমি তাদেরকে দেখলে তোমার মনে হবে. তাঁরা যেন বিক্ষিপ্ত মনি মুক্তা. তিনি আরো বলেন. তাদের সেবায় কিশোর তাদের আশপাশে ঘোরাফেরা করবে. যেন তারা সুরক্ষিত মুক্তাসদ দৃশ্য. তাদের খিদমত সম্পর্কে মহান আল্লাহ বলেন. তাদের সেবায় ঘোরাফেরা করবে চির কিশোররা.
পানপত্র, পূজা ও প্রশ্রবণ নিঃসৃত. সূরা পূর্ণ পেয়ালা নিয়ে. তিনি আরো বলেন স্বর্ণের থালা ও পান পাত্র নিয়ে তাদের মাঝে ফেরানো হবে. যেখানে রয়েছে এমন সমস্ত কিছু. যা মন চাই. যাতে নয়ন তৃপ্তি হয় সেখানে তোমরা চিরকাল থাকবে.
অন্যত্র তিনি বলেন কানত কবারিরা. তাদের উপর ঘোরানো করা হবে. রৌপ্য পাত্র এবং ফটিকের মতো স্বচ্ছ পান পাত্র. দুনিয়ার সামগ্রীর সাথে জান্নাতের সামগ্রীর কোনো তুলনায় হয় না. কারণ আল্লাহ বলেছেন পরলোকের সম্পদ ইহলোকের সম্পদ অপেক্ষা. শ্রেষ্ঠ এবং তার চিরস্থায়ী. তিনি বলেন কিন্তু যারা তাদের প্রতিপালককে ভয় করে তাদের জন্য রয়েছে জান্নাত যার পাদদেশে নদী নালা প্রবাহিত সেখানে তারা স্থায়ী হবে. এ হলো আল্লাহর পক্ষ হতে আতিথ. আর আল্লাহর নিকট যা আছে তা পূর্ণ পান্ডের জন্য উত্তম. তিনি আরো বলেন লিনাস্থিনা আমরা তাদের বিভিন্ন শ্রেণীকে পরীক্ষা করার জন্য পার্থিব জীবনের সৌন্দর্য স্বরূপ ভোগ বিলাসের যে উপকরণ দিয়েছি তার প্রতি তুমি কখনো তোমার চক্ষুতায় প্রসারিত করো না তোমার প্রতিপালকের জীবিকাই উৎকৃষ্টতর অস্থায়ী অন্যত্র তিনি বলেন নারী, সন্তান, সন্ততি, জমাকৃত সোনা রুপার ভান্ডার পছন্দসই চিহ্নিত ঘোড়া চতুষ্পর্জন্ত ও ক্ষেত খামারের প্রতি আসক্তি মানুষের নিকট লোভনীয় এসব ইহ জীবনের ভোগ্য বস্তু.
আর আল্লাহর নিকটে উত্তম আশ্রয় স্থল রয়েছে. বলো আমি কি তোমাদেরকে এসবস্তু হতে উৎকৃষ্ট কোনো কিছুর সংবাদ দেবো? যারা হয়ে চলে তাদের জন্য রয়েছে তাদের প্রতিপালকের নিকটে উদ্যান সমূহ. যার পদদেশে নদী প্রবাহিত. সেখানে তারা চিরস্থায়ী হবে. তাদের জন্য পবিত্র সঙ্গিনী. এবং আল্লাহর সন্তুষ্টি রইছে.
বস্তুত. আল্লাহ তার দাসদের সম্বন্ধে সম্মুখ অবহিত. মহান আল্লাহ বলেন বস্তুত তোমাদেরকে যা কিছু দেওয়া হয়েছে তা পার্থিব জীবনের ভাগ্য বস্তু. কিন্তু আল্লাহর নিকট যা আছে তা উত্তম ও চিরস্থাই তাদের জন্য যারা বিশ্বাস করে ও তাদের প্রতিপালকের উপর নির্ভর করে. তিনি আরো বলেন বর তোমরা পার্থিব জীবনকে প্রাধান্য দিয়ে থাকো. অথচ পরকালের জীবনে উত্তম ও চিরস্থায়ী. পরকালীন সম্পদ যে শ্রেষ্ঠ একথা বলার অপেক্ষা রাখে না. পরকালীন সম্পদের অবিনস্বরতা ও চিরস্থায়িত্ব ছাড়াও কতিপয় কারণে পরকালীন সম্পদ শ্রেষ্ঠ. এ পর্যায়ে আমরা কিছু কারণ উল্লেখ করবো. এক পার্থিব সম্পদ ও ভোগবিলা সীমিত. কিন্তু পরলোকিক সম্পদ ভোগ বিলাস অসীম. মহান আল্লাহ বলেন উল্মাতা আব্দুল আখেরাত. |
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন.
আখিরাতের মোকাবেলায় দুনিয়ার দৃষ্টান্ত ওইরূপ যে রূপ তোমাদেরকেও সমুদ্রে আঙুল ডোবায়. এবং তা বের করে দেখে, যে আঙ্গুলটি সমুদ্রের কতটুকু পানি নিয়ে ফিরছে. যারা পরকালের উপর ইহকালকে প্রাধান্য দেয়. |
উপদেশ দিয়ে বলেন. হে বিশ্বাসী গান, তোমাদের কি হলো? যে যখন তোমাদেরকে আল্লাহর পথে জেহাদে বের হতে বলা হয়, তখন তোমরা ভারাক্রান্ত হয়ে মাটিতে বসে পড়. তবে কি তোমরা পরকালের বিনিময়ে, পার্থিব জীবন নিয়ে পরিতুষ্ট হয়ে গেলে? বস্তুত, পার্থিব জীবনের ভোগ বিলাস তো? পরকালের তুলনায় অতি সামান্য. দুই, দুনিয়ার বিলাস সামগ্রী, আখেরাতের বিলাস সামগ্রী অপেক্ষা নিম্নতর. বরং উভয়ের মধ্যে কোন তুলনাই হয় না. জান্নাতের খাদ্য পোশাক পরিচ্ছদ, বাসস্থান ইত্যাদি দুনিয়া থেকে সর্বত্র ভাবে শ্রেষ্ঠ. যেমন বলেন জান্নাতের এক চাবক অথবা এক ধনুক পরিমান জায়গা. বলেছেন যদি জান্নাতে কোন মহিলা পৃথিবীর দিকে উঁকি মারে. তাহলে আকাশ পৃথিবীর মধ্যবর্তী সকলের স্থান আলোকিত করে দেবে. |
উভয়ের মাঝে সৌরভে পরিপূর্ণ করে দেবে. আর তাঁর মাথার অড়নাখানি. পৃথিবী ও তাঁর সকল বস্তু হতে শ্রেষ্ঠ. তিন জান্নাতের সামগ্রী দুনিয়ার মলিনতা ও অবিলতা থেকে পবিত্র. আর দুনিয়ার খাদ্য ও পানীয় খাওয়ার পর প্রস্রাব পায়খানার প্রয়োজন পড়ে. আর তাতে দুর্গন্ধও ছোটে পক্ষান্তরে জান্নাতের পানাহারে তা হয় না. জান্নাতের প্রস্রাব পায়খানা নেই. পর্যাপ্ত খাবার খেয়েও হজম হয়ে কেবল সুগন্ধময় ঢেকুর অথবা ঘামের সাথে বের হয়ে যাবে. চার, পার্থিব সাড়া পান করলে মানুষ জ্ঞান শূন্য হয়ে যায়. |
অভান্তরে তা হবে না. আজ ইহকালের পানি খারাপ হয়, জান্নাতের পানি খারাপ হবে না. দুনিয়ার **** নষ্ট হয়, জান্নাতের **** নষ্ট হবে না. ছয়, পৃথিবীতে স্ত্রীর মাসিক স্রাব, অশ্রাবোত্তর, স্রাব, বীর্য ইত্যাদি হয়. জান্নাতের স্ত্রী এসব থেকে পবিত্রা. স্বাদ, পার্থিব জীবনে, অধিকাংশ মানুষের মনে, হিংসা, বিদ্বেষ, লোভ, ক্রোধ, পরস্প্রি কাতরতা ইত্যাদি থাকে. |
জান্নাতীদের মনে সেসব স্থান পাবে না. আর ইহকাল বিশৃঙ্খলা, অশান্তি, হানাহানি, গালাগালি রাগারাগি হয়. এসব জান্নাতে হবে না. মহান আল্লাহ বলেন সেখানে তাঁরা একে অপরের নিকট হতে গ্রহণ করবে. পানপত্র. যা হতে পান করলে কেউ অসার কথা বলবে না. এবং পাপ কর্মেও লিপ্ত হবে না. তিনি আরো বলেন. |
বলা কি জাবা. সেখানে তাঁরা শুনবে না. কোন আশার ও মিথ্যা কথা. অনু তিনি বলেন লায়সমাওয়ান সেখানে তারা শান্তি ছাড়া কোনো আশার বাক্য শুনবে না. এবং সেথায় সকাল সন্ধ্যায় তাদের জন্য থাকবে জীবন উপকরণ. মহান আল্লাহ বলেন সেখানে তারা কোনো আসার বাক্য শুনবে না. তিনি আরো বলেন সালামা. তারা শুনবে না কোনো অসার অথবা পাপ বাক্য, সালাম, সালাম শান্তি ব্যতীত. নয়. |
জান্নাতে মনোমালিন্য মতভেদ থাকবে না. মহান আল্লাহ বলেন আমরা তাদের অন্তরের যে ঈর্ষা থাকবে তা দূর করে দেবো. তারা ভ্রাতৃভাবে পরস্পর মুখোমুখি হয়ে আসনে অবস্থান করবে. মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন তাদের মধ্যে কোন মতভেদ থাকবে না. পারস্পরিক বিদ্বেষ থাকবে না. তাদের সকলের অন্তর একটি অন্তরের মতো হবে. তারা সকাল সন্ধ্যায় পাঠে রত থাকবে. |
দশ পার্থিব সম্পদ ক্ষণস্থায়ী অখান্তরে জান্নাতের সম্পদ চিরস্থায়ী. মহান আল্লাহ বলেন বা তোমাদের কাছে যা আছে তা নিঃশেষ হবে. এবং আল্লাহর কাছে যা আছে তা চিরস্থায়ী থাকবে. তিনি আরো বলেন নিশ্চয়ই এটি আমাদের দেওয়া রুজি. যার কোন শেষ নেই. অন্যত্র তিনি বলেন. ওকু, লোহা, দা ইমু, আজি তার ফলসমূহ ও সায়া চিরস্থায়ী. স্থায়ী অস্থায়ী উদাহরণ দিয়ে মহান আল্লাহ বলেন তাদের কাছে পেশ করো উপমা পার্থিক জীবনের. এটা পানির ন্যায় যা আমরা বর্ষণ করি আকাশ হতে. যার দ্বারা ভূমির উদ্ভিদ ঘন সুনিবিষ্ট হয়ে উদগ্রত হয়. অতঃপর তা বিশুষ্ক হয়ে এমন চূর্ণ বিচূর্ণ হয়. যে বাতাস তাকে উড়িয়ে নিয়ে যায়. আর আল্লাহ সর্ব বিষয়ে শক্তিমান. |
ধনুস্বর্য ও সন্তান সন্ততি পার্থিব জীবনের শোভা. আর সৎকার্য ওটা তোমার প্রতিপালকের নিকট পুরস্কার প্রাপ্তির জন্য শ্রেষ্ঠ এবং আশা প্রাপ্তির ব্যাপারেও উৎকৃষ্ট. এগারো পৃথিবী আসলে ধোঁকা ও প্রবঞ্চনার জায়গা. পরকাল তা নয়. পৃথিবীর সফলতা আসল নয়. পরকালের সফলতাই প্রকৃত সাফল্য. মহান আল্লাহ বলেন |
জান্নাতের হজ. অমল হায়াতুল দুনিয়া, ইন জীবন মাত্রই মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করবে. আর কেয়ামতের দিনই তোমাদের কর্মফল পূর্ণ মাত্রায় প্রদান করা হবে. সুতরাং যাকে জাহান্নাম থেকে দূরে রাখা হবে এবং জান্নাতে প্রবেশ করানো হবে. সেই হবে সফলকাম. আর পার্থিব জীবন ছলনাময় ভোগ ব্যতীত কিছুই নাই ।.