নবজাতক শিশুর ওজন বৃদ্ধির উপায় । Rjtech360

 নবজাতক শিশুর ওজন বৃদ্ধির উপায় । 

কম ওজনের শিশু নিয়ে কিন্তু সব বাবা মা-ই  খুব চিন্তিত থাকে ।. কিভাবে আপনার শিশুর ওজন বাড়াবেন? আসলে  ওজন যদি আপনার শিশুর কম থাকে বা আপনার শিশু যদি মারাত্মক অপুষ্টিতে ভোগে তাহলে কিন্তু অবশ্যই আপনার এখনই সময় আপনার বাচ্চার প্রতি বাড়তি যত্ন নেয়ার. এবং অবশ্যই তার খাবার তালিকার দিকে আপনার নজর দিতে হবে.।

আজকের  আলোচনার বিষয় নিচে তুলে ধরা হলো :

  • নবজাতক শিশুর ওজন বৃদ্ধির উপায় ।
  • বাচ্চাদের ওজন বৃদ্ধির চার্ট।
  • জন্মের সময় শিশুর ওজন কম হলে করনীয় ।
  • শিশুর ওজন ও উচ্চতা বৃদ্ধির উপায় ।
  • গর্ভাবস্থায় বাচ্চার ওজন বৃদ্ধির উপায় ।
  • গর্ভাবস্থায় কি খাবার খেলে বাচ্চার ওজন বাড়ে ।
  • কোন ফল খেলে বাচ্চার ওজন বাড়ে ।
  • গর্ভের বাচ্চার ওজন বৃদ্ধির ঔষধ ।

সাধারণত অনেক বাবা **** আমাদের কাছে এসে কমপ্লেন করেন. আসলে অনেক বললে ভুল হবে. ম্যাক্সিমাম বাবা মা এসেই কমপ্লেন করেন যে বাচ্চা খেতে বা বাচ্চার খুব অরুচি. সাধারণত তিনটা কারণে, মূলত তিনটা কারণেই বাচ্চার মুখে অরুচি থাকে. সেটা হলো যদি আপনার বাচ্চার রক্ত স্বল্পতা থাকে. বাচ্চার যদি রক্তে আয়রন নেবে এটা খুব কম থাকে.


তাহলে কিন্তু বাচ্চা খেতে চাইবে না. ওই বাচ্চার অরুচি থাকবে খুব বেশি. এছাড়া দেখা যায় যদি আপনার বাচ্চার পেটে ক্রিমই থাকে. তখনও কিন্তু বাচ্চার খেতে চাইবে না. এছাড়া অনেক বাচ্চার কিন্তু পেট ফাঁপা বা গ্যাসের একটা সমস্যা থাকে. কিংবা হল যে আপনার টয়লেটটা ঠিক মতো. প্লিজ আর হয় না. Constipation এর সমস্যা থাকে. ওই ধরনের বাচ্চারাও কিন্তু খেতে চায় মেলা.


তাহলে কিন্তু বাচ্চা খেতে চাইবে না. ওই বাচ্চার অরুচি থাকবে খুব বেশি. এছাড়া দেখা যায় যদি আপনার বাচ্চার পেটে ক্রিমই থাকে. তখনও কিন্তু বাচ্চার খেতে চাইবে না. এছাড়া অনেক বাচ্চার কিন্তু পেট ফাঁপা বা গ্যাসের একটা সমস্যা থাকে. কিংবা হল যে আপনার টয়লেটটা ঠিক মতো. প্লিজ আর হয় না. Constipation এর সমস্যা থাকে. ওই ধরনের বাচ্চারাও কিন্তু খেতে চায় মেলা.


এছাড়া আরো বিভিন্ন ধরনের কারণ থাকে, শিশুর যদি হজমের সমস্যা হয়ে থাকে, কিংবা আপনার শিশু যদি বাহিরের খাবার খুব বেশি খায়. যেমন হলো কি এই মুহূর্তে আপনার শিশু হয়তো খিদে লাগছে. আপনার কাছে দেখা গুলো খুব একটা আবদার করলো যে, চিপস বা জুস খাওয়ার জন্য. সে হয়তো চিপস বা জুস খেলো. একটু পরে হাফ প্যান্ট হওয়ার পরে বা এক ঘন্টা পরে কিছুক্ষণ পরে যদি আপনি তাকে কোন খাবার খাওয়াতে চান তখন কিন্তু সে খেতে চাইবে না.


তার কারণ হলো সে চিপস বা জুস যেটাই খেয়েছে এটাও কিন্তু একটা খাবার. তার পেট কিন্তু ভরা থাকছে. এবং পেট ভরা একটা ভাব অনুভূত হচ্ছে. যার কারণে কিন্তু সে ঘরের তৈরি খাবার খাবে না. আর এছাড়া বাইরের যে ধরনের খাবার থাকে এগুলোতে যে ধরনের উপাদান থাকে বা ingredients থাকে বা pizza বেটিক যেগুলো use করা হয় যার কারণে কিন্তু শিশুর ঘরের তৈরি খাবার খেতে ভালোও লাগে না.


এবং শিশু ওই ধরনের খাবারের প্রতি বার বার আকৃষ্ট হয়. এই জন্য যেসব বাচ্চাদের কম শুরুতেই তাদের বাহিরের এসব খাবার খাওয়ানো থেকে বিরত থাকতে হবে. এবার চলুন জেনে নেওয়া যাক আপনার শিশুর খাবারের কোন খাবার গুলো রাখলে খুব সহজে আপনি আপনার বাচ্চার ওজন বাড়াতে পারবেন. যদি এমন হয় যে আপনার বাচ্চার বয়স এক বছরের কম. তাহলে আপনি চেষ্টা করবেন আপনার বাচ্চার খাবারে. দুবেলা খিচুড়ি রাখার জন্য এবং এই খিচুড়িতে চাল, দুই প্রকারের ডাল, আপনি এক প্রকারের সবজি এবং মাছ বা মাংস, তেল, ঘি, এগুলো কিন্তু যোগ করতে পারবেন.


এবং এই খিচুড়িটা কিন্তু আপনার বাচ্চার ওজন বার সাহায্য করবে কারণ খিচুড়িতে চাল এবং ডাল মিক্সড করে যখন রান্না করা হয় তখন একটা টোয়েন্টি এসেনশিয়াল অ্যামার রয়েছি. এতে বিদ্যামান থাকে. যেটা আপনার শিশুর ওজন বাড়াবে. এবং দুই বছরের নিচু হলে অন্তত চেষ্টা করবেন শিশুর খাবারে একবেলা খিচুড়ি রাখার জন্য. খিচুড়িটা তার সারাদিনের দৈনন্দিন যে রিকোয়ারমেন্ট আছে বা পুষ্টির চাহিদা রয়েছে সেটা কিন্তু অনেকটাই ফিলাপ করতে সাহায্য করবে.


প্রতিদিন চেষ্টা করবেন একটা করে ডিম আপনার বাচ্চার খাবারে রাখার জন্য. আর যদি শিশুর বয়স হল যে আপনার নতুন বছরের বেশি হয় দুই বছর পর্যন্ত তো মায়ের বুকের **** খাবে. দুই বছরের পর থেকে শিশুর খাবারে সারাদিনে ফোর ফিফটি এমএল মিল মিল্ক বা দুগ্ধ জাতীয় বা দুধের তৈরি কোন খাবার আপনার রাখতেই হবে. এটা কিন্তু আপনার শিশুর ব্রেন ডেভেলপমেন্টে সাহায্য করবে. পাশাপাশি কিন্তু ওজন বাড়াবে.


কলা রাখতে পারেন. খেজুর রাখতে পারেন. কলা এবং খেজুরের প্রচুর পরিমাণে আয়রন আছে. আপনার বাচ্চার যদি রক্ত স্বল্পতা থাকে. এইটা যেভাবে আপনার কলা এবং খেজুর আপনার আয়রনের চাহিদা ফিল আপ করবে. সেরকম কিন্তু দেখা যায় যে এটা আপনার বাচ্চার ওজন বাড়াতে সাহায্য করবে. কারণ কলা এবং খেজুরি কিন্তু প্রচুর পরিমাণে calorie থাকে. পাশাপাশি আপনি চেষ্টা করবেন দুপুরে এবং রাতে শিশুর খাবারে মাছ বা মাংস এক টুকরা করে রাখার জন্য.


সকালে নাচতে তো ডিম রাখবেনি. তাহলে তিন বেলায় যাতে আপনার শিশুর খাবারে প্রোটিন থাকে. পুরো টিনটা আপনার শিশুর গ্রোথ বাড়াতে সাহায্য করবে. পাশাপাশি ব্রেন ডেভলপমেন্টেও কিন্তু সাহায্য করবে. এবং যেসব বাচ্চার ওজন কম তাদের তো ওজন বাড়াবে. চিজ রাখতে পারেন শিশুর খাবারের chies ও কিন্তু আপনার ওজন বাড়াতে সাহায্য করবে. বাচ্চা যদি আপনার দেখা যায় যে দুধের তৈরি কোনো খাবার দিলেন. কিংবা হলো যে অন্য কোনো খাবার যদি home made আপনি nose করে দিলেন বা পাস্তা করে দিলেন.


সেটার সাথে কিন্তু চিজ দিতে পারেন. চিজি খাবারটা কিন্তু বাচ্চার খুব সহজেই ওজন বাড়াতে সাহায্য করবে. পিনাট বাটার. পিনাট বাটারটাও কিন্তু আপনার বাচ্চার ওজন বাড়াতে সাহায্য করে. বাচ্চার খাবারে আপনারা অবশ্যই পিনান বাটার রাখতে. চেষ্টা করুন. এবং যেহেতু বাচ্চারা খুব ছোট বয়স থেকে দৌড়ঝাঁপ করে এবং তাদের কিন্তু প্রচুর ক্যালোরি বার্ন হয়. সেই অনুযায়ী যদি আপনি ক্যালোরি থেকে তাকে না দিতে পারেন সেই পরিমাণ ক্যালোরির খাবার তখন কিন্তু বাচ্চার ওজনটা কমতে থাকবে.


এজন্য চেষ্টা করুন বাচ্চাকে হাই কালারিক ফুড দেওয়ার জন্য. যেমন যেকোনো খাবারে যদি আপনি একটু তেল বা ঘি এর পরিমাণ একটু বাড়িয়ে দেন. যেমন খিচুড়ি হতে পারে, সবজি হতে পারে. তরকারি হতে পারে. তখন কিন্তু ওই খাবারটার ক্যালোরি বেড়ে যায়. ওই ধরনের খাবার কিন্তু আপনার বাচ্চার ওজন বাড়াতে সাহায্য করবে.


*

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post